Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

২০২৪-২৫ অর্থবছরে খরিপ-২ মৌসুমে অতিবৃষ্টি, বন্যা ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে ক্ষতিগ্রস্থ ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে ১২০০০ জন/বিঘা (রবি ফসল), বসতবাড়িতে সবজি চাষ (২৩০০০ জন), শীতকালীন হাইব্রিড সবজি (৪৩০০০জন/বিঘা), বোরো উফশী (৬০০০০ জন/বিঘা), বোরো হাইব্রিড (২০০০০ জন/বিঘা), বোরো উফশী সমলয় (২টি) মাধ্যমে বিনামূল্যে বীজ ও সার সরবরাহ পুনর্বাসন/প্রণোদনা কর্মসূচী গ্রহন করা হয়েছে


সেবা

                       

 


 

 

১) সকল শ্রেনীর কৃষকের জন্য কৃষি সম্প্রসারন সহায়তা প্রদানঃ

সব ধরনের কৃষক পরিবারের সকল সদস্য তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী যাতে সেবা পেতে পারে তার নিশ্চয়তা দেয়া ।

 

২) কৃষকদের দক্ষ সম্প্রসারন সেবা প্রদানঃ

দক্ষ সম্প্রসারন কর্মীর মাধ্যমে শস্য, মৎস্য, পশুসম্পদ, বন ও পারিবারিক  উদ্যোগে কৃষকের সর্বধিক ব্যয় সাশ্রয়ী সেবা প্রদান করা ।

 

৩) কৃষি বিষয়ক কর্মসূচি প্রণয়ন বিকেন্দ্রীকরণঃ

তথ্য চাহিদা চিহ্নিতকরন ও চাহিদার প্রতি সাড়া প্রদান, স্থানীয় সম্পদ সর্ম্পকে তথ্য সংগ্রহ, কর্মসূচি পরিকল্পনা, প্রশিক্ষন এবং গণমাধ্যম ভিত্তিকভাবে কর্মসূচি প্রণয়ন।

 

৪) চাহিদাভিত্তিক কৃষি সম্প্রসারনঃ

চিহ্নিত চাহিদা, সমস্যা ও সম্ভাব্যতার উপর ভিত্তি করেই সকল সম্প্রসারন কার্যক্রম ও গবেষণাদির বিষয়বস্তু নির্ধারন করা ।

 

৫) সকল শ্রেনীর কৃষকদলের সাথে কাজ করাঃ

কৃষকের কাজে সর্বাধিক সুবিধা পৌঁছে দিতে মাঠ পর্যায়ে বিদ্যমান পারষ্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রকার কৃষকদলের সাথে কাজ করা

 

৬) কৃষি গবেষণা ও কৃষি সম্প্রসারন কার্যক্রম জোরদারকরণঃ

কৃষকদের উপযুক্ত পরামর্শ দিতে তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী কৃষি গবেষণাগারের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান বের করতে কৃষি গবেষণা ও কৃষি সম্প্রসারন এর সাথে নিবিড় সর্ম্পক গড়ে তোলা ।

 

৭) সম্প্রসারণ কর্মীদের জন্য প্রশিক্ষণঃ

কৃষকের সেবা চাহিদার উপর ভিত্তি করে সম্প্রসারন কর্মীদের প্রশিক্ষন দেয়া ।

 

৮) উপযুক্ত সম্প্রসারণ পদ্ধতির ব্যবহারঃ

বিভিন্ন শ্রেনীর কৃষকের সুনির্দিষ্ট সম্প্রসারন উদ্দেশ্য বলী অর্জনের লক্ষ্যে সম্প্রসারন সংস্থা ও কর্মীবৃন্দ খামার পরিদর্শন, গণমাধ্যম, প্রশিক্ষন, মেলা, পরিদর্শন ও উদ্বুদ্ধকরণ ভ্রমন এবং অংশগ্রহমূলক পদ্ধতিসমূহ ব্যবহার ।

 

৯) সমন্বিত সম্প্রসারণ সহায়তা প্রদানঃ

কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর আরও বিভিন্ন সরকারী ও বেসরকারী সংস্থার সাথে সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে সম্প্রসারন সহায়তা প্রদান করে ।

 

১০) সম্মিলিত সম্প্রসারন কার্যক্রমঃ

সম্পদসমূহের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলির মধ্যে তথ্য ও দক্ষতা বিনিময়ের মাধ্যমে সম্প্রসারন সেবাদান করা ।

 

১১) পরিবেশ সংরক্ষনে সমন্বিত সহায়তা প্রদানঃ

প্রাকৃতিক পরিবেশের জীব বৈচিত্র্যের ভারসাম্য রক্ষার অনুকূলে ভূমি, পানি ও বায়ুদূষণ ও ক্ষয় নিয়ন্ত্রন দূর করা; পরিবেশ সুরক্ষকারী এবং ব্যবস্থাপনা ও সরকারী এবং ব্যক্তি খাতের পরিবেশ সংক্রান্ত বিষয়াবলী রক্ষার সক্ষমতা বৃদ্ধি ।

 

১২) কৃষি বানিজ্যিকীকরণঃ

কৃষকের উৎপাদিত পণ্যের বাজারজাতকরণে এবং ন্যায্যমূল্য পেতে সহায়তা করা ।

 

১৩) কৃষি তথ্য ও যোগযোগ প্রযুক্তির ব্যবহারঃ

কৃষি বিষয়ক যে কোন তথ্য, পরামর্শ এবং প্রযুক্তি কৃষিকর্মী, কৃষক এবং সাধারণ জনগনের মধ্যে পৌঁছানো ।